কক্সবাজারের রামু সদরে যে ঘটনা থেকে
বৌদ্ধবসতিতে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে, তার শুরুটা করেছিল আওয়ামী
লীগের অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরাই। শনিবার রাত ১০টার দিকে ফেসবুকে ‘কোরআনের
ওপর মহিলার দুই পা’র ছবি ট্যাগকারী উত্তম বড়ুয়ার সঙ্গে তর্কাতর্কি হয়
আওয়ামী মত্স্যজীবী লীগের রামু উপজেলা সভাপতি আনছারুল হক ভূট্টোর। ওই ঘটনার
পরই আনছারুল হক ভূট্টোর নেতৃত্বে মিছিল বের হয়। আর সেই মিছিল থেকেই
পরিস্থিতি আস্তে আস্তে উত্তাল রূপ নেয়।
স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীর বক্তব্য ও অনুসন্ধানে জানা যায়, সহিংস ঘটনা শুরু হওয়ার ৩-৪ দিন আগে ফেসবুকের ‘ইনসাল্ট আল্লাহ’ নামের একটি অ্যাকাউন্ট থেকে রামু সদরের বড়ুয়া পাড়ার যুবক উত্তম কুমার বড়ুয়া বিতর্কিত ছবিটি শেয়ার করেন। শেয়ার করার পর রামু উপজেলা মত্স্যজীবী লীগের সভাপতি আনছারুল হক ভূট্টোও ছবিটি দেখতে পান। ছবিটি দেখার পর উত্তম বড়ুয়ার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে মোবাইল নম্বর নিয়ে তার সঙ্গে মোবাইলে কথা
বলেন। সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র দাবি করেছেন, মত্স্যজীবী লীগের নেতা ভূট্টো বিতর্কিত ছবিটি কেন সে ফেসবুকে শেয়ার করেছে জানতে চাইলে উত্তম বড়ুয়া উল্টো তার সঙ্গে খারাপ আচরণ করে। এ ঘটনায় ক্ষিপ্ত হয়ে আনছারুল হক ভূট্টো ‘তুমি দাঁড়াও, আমি আসছি’ বলে মোবাইল রেখে দেন।
সূত্রগুলোর মতে, মোবাইল রাখার পরপরই মত্স্যজীবী লীগ নেতা আনছারুল হক ভূট্টো তার দলীয় ছেলেদের খবর দেন। পরে রাত ১০টার দিকে প্রথম মিছিলটি বের করেন তিনিই। ওই মিছিল থেকে বিতর্কিত ছবি ট্যাগকারী উত্তম বড়ুয়ার শাস্তি দাবি করা হয়। ওই মিছিলে আনছারুল হক ভূট্টো ছাড়া জেলা ছাত্রলীগ সদস্য সাদ্দাম হোসেন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের ফতেখাঁরকুল ইউনিয়ন সভাপতি আজিজুল হক, যুবলীগ নেতা সাব্বিরের ভাই হাফেজ মোহাম্মদসহ আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরাই ছিলেন। মিছিল শেষে রামু চৌমুহনী চত্বরে একটি সমাবেশও করেন তারা। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন যুবলীগ নেতা নুরুল ইসলাম সেলিম, মত্স্যজীবী লীগ নেতা আনছারুল হক ভূট্টো প্রমুখ।
এই সমাবেশ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ‘দুষ্কৃতকারী’দের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া না হলে পরদিন রামুতে বৃহত্তর কর্মসূচিসহ হরতাল পালনের ঘোষণা দেয়া হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, মাত্র ৫০-৬০ জনের ওই মিছিলটিই ছিল এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রথম মিছিল।
তাদের মতে, মিছিল ও সমাবেশ শেষে আবারও মিছিলটি রামুর বিভিন্ন সড়ক ঘুরে বড়ুয়া পাড়ার দিকে ঢুকে যায়। পরে ওই মিছিলেই আস্তে আস্তে লোক বাড়তে থাকে। একসময় তা হাজারে হাজারে হয়ে যায়। উত্তেজিত মানুষ তখন কেবলই বড়ুয়াপাড়া ও বৌদ্ধ মন্দিরসহ সংশ্লিষ্ট স্থাপনামুখী। এ ঘটনা নিয়ে স্থানীয় পত্রিকা ও ওয়েবসাইটে ছবিসহ নিউজ ছাপা হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে মত্স্যজীবী লীগ নেতা আনছারুল হক ভূট্টোর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
http://www.amardeshonline.com/pages/details/2012/10/02/166711
বিশ্বশ্রেষ্ঠ মহামানব মহানবী (সাঃ) এর বিরুদ্ধে চলচ্চিত্র নির্মাণ, আমেরিকায় পবিত্র কোরআন পোড়ানো, বালাদেশে শেখ হাসিনার আমলে ৪৪বার ৪৪জন ব্যক্তি মহানবী (সাঃ) এর অবমাননা এবং মিয়ানমারে মুসলিম নিধন যদি সাম্প্রদায়িক না হয় তবে বৌদ্ধদের মন্দির পোড়নোও সাম্প্রদায়িক নয়। যারা এটাকে সাম্প্রদায়িক বলছে বা মৌলবাদীদের কাজ বলছে তারা দেশপ্রেমিক নয়, তারা এদেশের মুসলমানদের শত্রু, দেশের শত্রু, তাদেরকে চিনে রাখুন।
collected
স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীর বক্তব্য ও অনুসন্ধানে জানা যায়, সহিংস ঘটনা শুরু হওয়ার ৩-৪ দিন আগে ফেসবুকের ‘ইনসাল্ট আল্লাহ’ নামের একটি অ্যাকাউন্ট থেকে রামু সদরের বড়ুয়া পাড়ার যুবক উত্তম কুমার বড়ুয়া বিতর্কিত ছবিটি শেয়ার করেন। শেয়ার করার পর রামু উপজেলা মত্স্যজীবী লীগের সভাপতি আনছারুল হক ভূট্টোও ছবিটি দেখতে পান। ছবিটি দেখার পর উত্তম বড়ুয়ার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে মোবাইল নম্বর নিয়ে তার সঙ্গে মোবাইলে কথা
বলেন। সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র দাবি করেছেন, মত্স্যজীবী লীগের নেতা ভূট্টো বিতর্কিত ছবিটি কেন সে ফেসবুকে শেয়ার করেছে জানতে চাইলে উত্তম বড়ুয়া উল্টো তার সঙ্গে খারাপ আচরণ করে। এ ঘটনায় ক্ষিপ্ত হয়ে আনছারুল হক ভূট্টো ‘তুমি দাঁড়াও, আমি আসছি’ বলে মোবাইল রেখে দেন।
সূত্রগুলোর মতে, মোবাইল রাখার পরপরই মত্স্যজীবী লীগ নেতা আনছারুল হক ভূট্টো তার দলীয় ছেলেদের খবর দেন। পরে রাত ১০টার দিকে প্রথম মিছিলটি বের করেন তিনিই। ওই মিছিল থেকে বিতর্কিত ছবি ট্যাগকারী উত্তম বড়ুয়ার শাস্তি দাবি করা হয়। ওই মিছিলে আনছারুল হক ভূট্টো ছাড়া জেলা ছাত্রলীগ সদস্য সাদ্দাম হোসেন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের ফতেখাঁরকুল ইউনিয়ন সভাপতি আজিজুল হক, যুবলীগ নেতা সাব্বিরের ভাই হাফেজ মোহাম্মদসহ আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরাই ছিলেন। মিছিল শেষে রামু চৌমুহনী চত্বরে একটি সমাবেশও করেন তারা। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন যুবলীগ নেতা নুরুল ইসলাম সেলিম, মত্স্যজীবী লীগ নেতা আনছারুল হক ভূট্টো প্রমুখ।
এই সমাবেশ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ‘দুষ্কৃতকারী’দের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া না হলে পরদিন রামুতে বৃহত্তর কর্মসূচিসহ হরতাল পালনের ঘোষণা দেয়া হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, মাত্র ৫০-৬০ জনের ওই মিছিলটিই ছিল এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রথম মিছিল।
তাদের মতে, মিছিল ও সমাবেশ শেষে আবারও মিছিলটি রামুর বিভিন্ন সড়ক ঘুরে বড়ুয়া পাড়ার দিকে ঢুকে যায়। পরে ওই মিছিলেই আস্তে আস্তে লোক বাড়তে থাকে। একসময় তা হাজারে হাজারে হয়ে যায়। উত্তেজিত মানুষ তখন কেবলই বড়ুয়াপাড়া ও বৌদ্ধ মন্দিরসহ সংশ্লিষ্ট স্থাপনামুখী। এ ঘটনা নিয়ে স্থানীয় পত্রিকা ও ওয়েবসাইটে ছবিসহ নিউজ ছাপা হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে মত্স্যজীবী লীগ নেতা আনছারুল হক ভূট্টোর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
http://www.amardeshonline.com/pages/details/2012/10/02/166711
বিশ্বশ্রেষ্ঠ মহামানব মহানবী (সাঃ) এর বিরুদ্ধে চলচ্চিত্র নির্মাণ, আমেরিকায় পবিত্র কোরআন পোড়ানো, বালাদেশে শেখ হাসিনার আমলে ৪৪বার ৪৪জন ব্যক্তি মহানবী (সাঃ) এর অবমাননা এবং মিয়ানমারে মুসলিম নিধন যদি সাম্প্রদায়িক না হয় তবে বৌদ্ধদের মন্দির পোড়নোও সাম্প্রদায়িক নয়। যারা এটাকে সাম্প্রদায়িক বলছে বা মৌলবাদীদের কাজ বলছে তারা দেশপ্রেমিক নয়, তারা এদেশের মুসলমানদের শত্রু, দেশের শত্রু, তাদেরকে চিনে রাখুন।
collected
No comments:
Post a Comment